আপনারা বুঝেন আর না বুঝেন একটি প্রচলিত কথা নিশ্চয় শুনেছেন, তা হলো "আন্ডার ইনভয়েস"।
সেটা কি?
এক শ্রেণির ব্যবসায়ী আমদানি পর্যায়ে মূল্য কম দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দেন। গতবারের বাজেটে অর্থমন্ত্রী
সেখানে নজর দিয়েছেন। কম মূল্য দেখিয়ে
শুল্ক ফাঁকি দেওয়া বন্ধ করতে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের
ন্যূনতম শুল্কায়নযোগ্য মূল্য নির্ধারণ
করেছেন তিনি। এসব পণ্য শুল্কায়ন করার সময় শুল্ক বিভাগের
নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম
দেখানো যাবে না। এই নির্ধারিত মূল্যেটিই 'মিনিমান ট্যারিফ ভ্যালু' নামে
পরিচিত।
আমদানিকারক যদি কম দামেও পণ্য আমদানি করেন, তবু শুল্ক বিভাগের নির্ধারিত
মূল্যের ওপর
শুল্কায়ন করা হবে। এর ফলে কম মূল্য দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা
বন্ধ হবে। কিন্তু আপনি
যদি ট্যারিফ ভ্যালু থেকে বেশি ঘোষণা দেন, তাহলে আপনার ঘোষণাকৃত মূল্যের উপরই শুল্কায়ন হবে।
পূর্নাংগ এস আর ও টি ডাউলোড করতে ডাউনলোডে ক্লিক করুন।
বছর বছর এই তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে এবং একজন কমার্শিয়াল ম্যানেজার হিসাবে আমার ধারণা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এন বি আর সকল পণ্যেরই ট্যারিফ ভ্যালু নির্ধারন করে দিবে। আর লিমিটেড কিছু আইটেমের উপর ট্যারিফ প্রযোজ্য নয় একটি তালিকা করে আলাদা একটা প্রজ্ঞাপন জারি করবে। সেদিন খুব বেশি দূরে নয়।
World Customs Organization (WCO) and Global & Bangladesh Customs activities দেখেই বোঝা যায়। আপনারা যদি পড়তে চান নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। কাস্টমস গত কয়েক বছর যাবত শুধু ডাটা ব্যাংক তৈরি করছে, কিছুদিন পর শুধু এর ফলাফল ভোগ করবে - এটাই আমার ব্যাক্তিগত অভিমত এবং বিশ্বাস।
![]() |
ডাউনলোড |
![]() |
ডাউনলোড |
0 Comments